in ,

কিসমিস না খেয়ে কিসমিস পানি খাওয়া বেশি উপকারী কেন?

সুস্বাস্থ্যের জন্য কিসমিস পানির বিকল্প

কিসমিসের ঔষধি গুণের কথা না জেনে অনেকেই এটাকে কেবল মসলা হিসেবেই গন্য করে থাকেন। অথবা অনেকেই কেবল খেতে ভালো লাগে বলেই কিসমিস খেয়ে থাকেন। কিন্তু কিসমিস নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য প্রকাশ করেছে বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েব পোর্টাল।

এক্ষেত্রে আপনাকে খেতে হবে কিসমিস পানি। কিন্তু কিভাবে তৈরি করবেন এই কিসমিস পানি কিসমিস পানি করার একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি রয়েছে। সেই পদ্ধতি আজ আপনাদেরকে জানাবো।

কিন্তু তার আগে জেনে নেই তার আগে জেনে নিই কিসমিসের কিছু উপকারিতা।

কিসমিস পানি আপনার শরীরে যা যা উপকার করবে: 

কিসমিস পানি আপনার শরীরের কি কি উপকার করবে। হার্ট ভালো রাখতে কিসমিস খুব উপকারী এছাড়াও শরীরের ক্ষতিকারক কোলেস্টরেল দূর করে। কারন কিসমিসে আছে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল। কিন্তু কিসমিস সরাসরি না খেয়ে এই ক্ষেত্রে কিসমিস পানি খেলে আপনি বেশি উপকার পেতে পাবেন। রক্তস্বল্পতায়ও এটি খুব উপকারী এর কারণ কিসমিস শরীরের নতুন রক্ত তৈরি করে। এছাড়াও আপনার লিভার ও যকৃত পরিষ্কার করতে কিসমিসের বিকল্প নেই।গবেষণায় দেখা গেছে কিসমিস পানি খেলে লিভারের জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া শুরু হয় রক্ত পরিষ্কার করতে কিডনির পাশাপাশি লিভার কেউ ভালোভাবে কাজ করতে হবে। এই জন্য লিভার ও কিডনির সমস্যা হলে শরীরে ক্ষতিকারক পদার্থ জমতে শুরু করে যা আমাদেরকে অসুস্থ করে তোলে। তাই লিভার ও কিকনিকে সব সময় চাঙ্গা রাখা চাই। কিসমিস পানি আপনার সেই কাজটাই করে দেবে এক্ষেত্রে অবশ্যই জানতে হবে কিসমিস পানি তৈরীর সঠিক পদ্ধতি। কিসমিস পানি কিন্তু হজম শক্তিও বাড়িয়ে দেয় আর কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেই কিভাবে তৈরি করব কিসমিস পানি।

কিসমিস পানি তৈরি করার পদ্ধতি :

দুই কাপ পানি বা ৪০০ এমএল ও ১৫০ গ্রাম কিসমিস লাগবে। এই ক্ষেত্রে কি ধরনের কিসমিস কিনছেন সেটা কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ খুব চকচক করছে এরকম কিসমিস কিনবেন না, তাতে কেমিক্যাল মেশানো থাকে চেষ্টা করুন গারো রংয়ের কিসমিস কিনতে তাও এমন কিসমিস নিতে হবে যা খুব শক্ত না আবার নরম তুলতুলেও না। কিসমিস গুলোকে ভালো করে ধুয়ে নিন এরপর একটি পাত্রে দুই কাপ পানি দিয়ে রাতভর কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন সকালে ছেকে নিয়ে সেই পানিটা হালকা গরম করে খেয়ে নিন অবশ্যই খালি পেটে খাবেন এবং এই পানি খাবার পরে ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট অন্য কোন কিছু খাবেন না। এবং এই কিসমিস পানি খাওয়ার পরে আপনি সেই কিসমিসটা যেটা থাকবে পানি ছেঁকে নেওয়ার পরে সে কিসমিস টা খেতেও পারেন অথবা না খেলেও চলবে। কিসমিসে আছে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল কিসমিস না খেয়ে শুধু কিসমিসের পানি খেলেও সেই ভিটামিন ও মিনারেল শরীরে প্রবেশ করে। পানিতে ভেজানোর আর একটা কারণ হলো কিসমিসে থাকা শর্করার মাত্রা কিন্তু কমে যায়। কিসমিস এভাবে খাওয়ার যে গুনাগুন তার সম্পর্কে কি আপনাদের জানা ছিল? যদি এই ব্লকটি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আজ থেকে এ পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে কিসমিস পানি খাওয়া শুরু করুন এবং বন্ধু ও পরিবারের সাথে শেয়ার করুন

Report

What do you think?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

Kanguva Movie Trailer Reviews

৫ টি পরামর্শ যা আপনার শরীরকে সুস্থ রাখবে